ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী বলে মন্তব্য করেছে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি।
তিনি বলেন, “তারের আমির সম্ভাব্য কূটনৈতিক ও আইনি প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনার কথা বলেন।
তবে এই বিষয়টি যত দ্রুত সম্ভব নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে এবং অতীতের বিষয় হিসেবে রেখে দিতে হবে বলে জোর দেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আঞ্চলিক এই উত্তেজনা মূলত গাজার ওপর ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসন ও যুদ্ধংদেহী মনোভাবের পরিণতি। আর এটি যাতে পুরো অঞ্চলে ছড়িয়ে না পড়ে, সেই লক্ষ্যে কাতার কাজ করে যাচ্ছে।
শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানি বলেন, ‘‘সারা বিশ্ব এক হয়ে ইসরায়েলের এই দায়িত্বজ্ঞানহীন কার্যকলাপের অবসান ঘটানোর সময় এসেছে এখন।”
মঙ্গলবার কাতারের কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুলরহমান আল থানির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান।
টেলিফোন কলে তারা কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের আল উদেইদ সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বিষয়ে কথা বলেছেন।
এ সময় কাতারের প্রধানমন্ত্রী ইরানের প্রেসিডেন্টের কাছে আল উদেইদ ঘাঁটিতে ইরানের হামলার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, টেলিফোনে আলাপকালে কাতারের আমির তার দেশ সবসময় সুসম্পর্ক ও ভালো প্রতিবেশীর নীতি অনুসরণ করে বলে ইরানের প্রেসিডেন্টকে জানান। এ সময় তিনি ইরানের কাছ থেকে এমন ‘শত্রুতাপূর্ণ আচরণ’ প্রত্যাশা করেননি বলে জানিয়ে দেন। সূত্র: আল-জাজিরা