জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসানসহ আট জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এর আগে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে তাদের বিষয়ে শুনানি চলছে।
যাদের হাজির করা হয়েছে তারা হলেন-
১. চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, সাবেক পুলিশ প্রধান (আইজিপি)।
২. আবুল হাসান, সাবেক (ওসি), যাত্রাবাড়ী থানা।
৩. মেজর জেনারেল (অব) জিয়াউল আহসান, সাবেক মহাপরিচালক, এনটিএমসি।
৪. মো. আব্দুল্লাহ আল কাফি, সাবেক পুলিশ সুপার, ঢাকা জেলা।
৫. মো. জসিম উদ্দিন মোল্লা, সাবেক ডিসি, মিরপুর, ডিএমপি, ঢাকা।
৬. মো. শাহিদুর ইসলাম, সাবেক অতিরিক্ত সুপার (সাভার সার্কেল), ঢাকা।
৭. মো. মাজহারুল হক, সাবেক ওসি, গুলশান থানা, ডিএমপি, ঢাকা।
৮. মো. আরাফাত হোসেন, সাবেক পরিদর্শক, ডিবি, ঢাকা উত্তর।
এর আগে গত ২৭ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে এই ৮ কর্মকর্তাকে হাজির করতে নির্দেশ দেন।
পুলিশের সাবেক ১৭ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ দেয়া হয়।