২০২২ সালে জাতীয় পর্যায়ে শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন তৎকালীন আইজিপি বেনজীর আহমেদ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাত থেকে তার পুরস্কার নেয়ার ছবি ছাপা হয় পত্র পত্রিকায়।
শুদ্ধাচারের জন্য জাতীয় পুরস্কার পাওয়া এই সাবেক পুলিশ কর্মকর্তার আচার কতটা শুদ্ধ ছিল সেই প্রশ্ন ইদানীং জোরেশোরে আলোচিত হচ্ছে।
দুর্নীতির অভিযোগে তার সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে। সপরিবারে দেশ ছেড়েছেন তিনি।
তাহলে কোন শুদ্ধতার বিচারে এমন কর্মকর্তাকে শুদ্ধাচার পুরস্কার দেয়া হয়েছিল?
২০১৯ সালে জামালপুরের জেলা প্রশাসকের দায়িত্বে ছিলেন আহমেদ কবীর। তিনি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিভাগীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার পান। তার মাস দুয়েকের মাথায় নিজ কার্যালয়ে এক নারীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর ভিডিও প্রকাশের জেরে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়া হয় তাকে।
এসব কারণে শুদ্ধাচার পুরস্কার এবং এটি দেয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন সময় প্রশ্ন ওঠে। কী প্রক্রিয়ায় ও কোন মানদণ্ডে এই সম্মাননা দেয়া হয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এটি কতটুকু ভূমিকা রাখছে সেসব নিয়েও কথা বলছেন অনেকে